Agriculture Bank Loan:
কৃষকরা এমন একটি সম্পদ যা না থাকলে হয়ত এই ভারতবর্ষে অর্থনৈতিক প্রভাব পড়বে তার কারণটা হচ্ছে কৃষকরা যদি চাষাবাদ না করেন সেক্ষেত্রে সেটা আমদানিও রপ্তানি করাও যাবে না, আর নিজে যে খাদ্য-দ্রব্য খেয়ে আমরা দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকি সেটাও আমরা করতে পারব না সেজন্যই কৃষকদের অবদান সত্যিই অনস্বীকার্য। কৃষকদের কথা মাথায় রেখে কৃষি চাষাবাদকে আর অন্যকে ঘটানোর লক্ষ্যে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য সরকার।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি জেলার সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের উদ্যোগে ১১৩ কোটি টাকার ঋণ Approved করা হয়েছে। ইতি-মধ্যেই কৃষকদের মধ্যে বণ্টন শুরু করে দিয়েছে।
Agriculture
আরও পড়ুন:–Bangla Awas Yojana Payment Done: বাংলা আবাস যোজনা প্রকল্পে উপভোক্তাদের টাকা আজকে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ঢুকলো
Table of Contents
Agriculture Bank Loan:
কোন কোন জায়গায় এই ঋণ এর সুবিধা পাবেন?
এই ঋণের এর আওতায় জলপাইগুড়ি জেলা ছাড়াও আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার হলদিবাড়ি,মেখলিগঞ্জ ও শিলিগুড়ির, সমতল অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন:–Bangla Shashya Bima Status Cheak Online. বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পে ফসলের ক্ষতিপূরণ দেবে
ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে মোট 17 টি ব্লক জুড়ে প্রায় ৫০,০০০/- হাজার কৃষক এই সুবিধার আওতায় এসেছেন। রবি-শস্য, আলু, ধান, শাক-সবজি, ফুল-ফল, তেজপাতা ও চা-পাতা চাষের কৃষকদের সহায়তা করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফে।
কৃষকদের নতুন দিশা:-
জলপাইগুড়ি জেলার কৃষকদের আলুর চাষ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এবং এই মৌসুমে সঠিক সময়ে ঋণ প্রাপ্তির ফলে বহু কৃষক উপকৃত হবেন এবং হচ্ছেন। এতে কৃষকদের চাষাবাদে কিছুটা হলেও উন্নতি হবে আগের তুলনায়। তাই জলপাইগুড়ি জেলা সহ যে সমস্ত ১৭টি ব্লক আসছে, তাদের জন্য খুবই সুসংবাদ।
কৃষক বন্ধুদের এই সহায়তা তাদের স্বনির্ভর হওয়ার পথ প্রস্তুত করছে। একই সঙ্গে এই বড় বড় কৃষকদের ঋণ নিয়ে তাদের আরো আগ্রহী বাড়াচ্ছে চাষাবাদে।
ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বক্তব্য কি?
জলপাইগুড়ি সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের চেয়ারম্যান:- সৌরভ চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বদা কৃষকদের পাশে থাকার কথা বলেন” এজন্যই কৃষকদের পাশেই এবার ব্যাংক কর্তৃপক্ষ থাকছেন। তাদের চাষাবাদী কিছুটা হলেও যাতে উন্নতি ঘটে সেই প্রস্তাব নিয়েই কিন্তু কৃষকদের উদ্দেশ্যেই এই জনকল্যাণমূলক নতুন ভাবনা।
আরও পড়ুন:–বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা প্রত্যেকের জেলায়, জেলায় দেওয়া শুরু হলো। Bangla Awas Yojana Payment
এবং তিনার নির্দেশে অনুযায়ী এই ঋণ প্রদানের পরিমাণ বাড়ি ১১৩ কোটি টাকা করা হয়েছে। এতে কৃষকদের আরও বেশি পরিমাণে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যেই এই টাকা-র পরিমাণটা আগের তুলনায় বেড়েছে। আমাদের লক্ষ্য সাধারণ কৃষকদের চাষাবাদে আরও উৎসাহ প্রদান করা এবং তাদের আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হতে সহায়তা করায় প্রধান লক্ষ্য”।
সেই এলাকার কৃষকদের প্রতিক্রিয়া :-
জলপাইগুড়ি সহ একাধিক ব্লকের কৃষকরা, এই সুবিধা পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন এর মধ্যে জলপাইগুড়ির এক কৃষক রামু-দাস বলেন, ” আমরা অনেকেই এই ঋণ নিয়ে চার্জ শুরু করেছি এই টাকা আলু, ধান, শাক-সবজি ইত্যাদি চাষাবাদ করতে পারছি”। ফলন ভালো হলে আমাদের পরিবার ও ভালোভাবে চলবে কারণ এই কৃষির উপরেই নির্ভরশীল আমরা।
কৃষকদের আর্থিক উন্নয়নে এমন পদক্ষেপ রাজ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলেই মত প্রকাশ করছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা। সরকার ও ব্যাংকের এই যৌথ উদ্যোগে কৃষি অর্থনীতিকে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে এবং কৃষকদের এতটাই সুবিধা হবে যে তারা নিয়ে বিভিন্ন চাষাবাদে আরো ভালোভাবে এগোবে।
WB AGRICULTURE | CLICK HERE |
Agriculture Bank Loan: কৃষকদের জন্য ১১৩ কোটি টাকার ঋণ সরকারের। Loan for Farmers.
Agriculture Bank Loan:
কৃষকরা এমন একটি সম্পদ যা না থাকলে হয়ত এই ভারতবর্ষে অর্থনৈতিক প্রভাব পড়বে তার কারণটা হচ্ছে কৃষকরা যদি চাষাবাদ না করেন সেক্ষেত্রে সেটা আমদানিও রপ্তানি করাও যাবে না, আর নিজে যে খাদ্য-দ্রব্য খেয়ে আমরা দৈনন্দিন জীবনে বেঁচে থাকি সেটাও আমরা করতে পারব না সেজন্যই কৃষকদের অবদান সত্যিই অনস্বীকার্য। কৃষকদের কথা মাথায় রেখে কৃষি চাষাবাদকে আর অন্যকে ঘটানোর লক্ষ্যে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য সরকার।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি জেলার সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাংকের উদ্যোগে ১১৩ কোটি টাকার ঋণ Approved করা হয়েছে। ইতি-মধ্যেই কৃষকদের মধ্যে বণ্টন শুরু করে দিয়েছে।
SAIDUR RAHMAN
আমি মোহাম্মদ সাইদুর রহমান। আমি বিগত ২বছর থেকে প্রতিবেদন লিখি। এর সাথে আমি পড়াশোনা করি।